০৫ জুন ২০২৩, সোমবার, ০২:২৯:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
অভিজ্ঞতা ছাড়াই দারাজে পার্ট টাইম চাকরি, ৩০০ জনকে নিয়োগ তীব্র দাবদাহর কারনে দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা লাইভে এসে পরীমণির স্বামী রাজ যা বললেন নতুন অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ১৩ ধরনের জ্বালানি তেল ও পেট্রোলিয়াম পণ্যের দাম কমেছে হবিগঞ্জে বাস অটোরিকশার সংঘর্ষে ৩ জন নিহত, আহত অনেকেই ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায় যেসব খাবার, কিছু খাবার ফিটনেস ও হার্টের জন্য ভালো নয় আমের রাজ্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ এখন পূর্ণ মৌসুম পরিবেশ বাঁচাতে অবৈধ স্মার্ট পণ্য আমদানিতে কঠোর পদক্ষেপ দাবি, বিআইজেএফ বর্তমানে দেশে ১৭০০ মেগাওয়াটের বেশি লোডশেডিং চলছে, নসরুল হামিদ প্রথমবারের মতো বন্ধ হচ্ছে পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র উৎপাদন
মস্কো সব সময়ই ইউক্রেনে আধিপত্য বিস্তার করতে চেয়েছেন, পুতিন
বৃত্ত মিডিয়া ডেস্ক
  • আপডেট করা হয়েছে : ২০২৩-০২-২৬
মস্কো সব সময়ই ইউক্রেনে আধিপত্য বিস্তার করতে চেয়েছেন, পুতিন

বেশ কয়েক বছর ধরেই শোনা যাচ্ছিল, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে আক্রমণ করবেন। কিন্তু করেননি। শেষ পর্যন্ত ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি আক্রমণ করেই বসলেন। কিন্তু কেন, সেই প্রশ্ন উত্তর খুঁজছেন বিশ্লেষকেরা।

আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, মস্কো সব সময়ই ইউক্রেনে আধিপত্য বিস্তার করতে চেয়েছে। পুতিন বিভিন্ন সময়ে তাঁর বক্তৃতা ও লেখায় ‘ইউক্রেন কেন দখল করা উচিত’ সে বিষয়ে যুক্তিও দেখিয়েছেন।

সেই সব যুক্তির নিরিখে ২০১৪ সালে তিনি ইউক্রেনের ক্রিমিয়া দখল করেন। তারপর ক্রমশ ইউক্রেনের বেশিরভাগ অঞ্চল কেন দখলের চেষ্টা করেননি তিনি? 

গত শুক্রবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের এক বছর পূর্তি হয়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধের বর্ষপূর্তির আলোচনায় এই প্রশ্নগুলো সামনে চলে এসেছে। ২০১৪ সালে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ছিলেন ভিক্টর ইয়ানুকোভিচ।

তিনি গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত হলেও ‘রুশপন্থী’ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তাঁর সময়ে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীও দুর্বল ছিল। তখন ইউক্রেনের বেশিরভাগ এলাকা দখল করা রুশদের জন্য অপেক্ষাকৃত সহজ ছিল।

তারপরও পুতিন কেন ইউক্রেন আক্রমণ না করে বছরের পর বছর কালক্ষেপণ করেছেন, তা নিয়ে রাশিয়ার কট্টরপন্থীদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ রয়েছে। তাঁরা এ নিয়ে পুতিনের সমালোচনাও করেছেন।

সেই সময়ে পুতিনের সংযমের কারণ ছিল ৯০ দশকের রুশ কৌশলের অংশ। কৌশলটি ছিল এমন—ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দূরত্ব কমিয়ে আনার চেষ্টা করা, পাশাপাশি ইউরোপজুড়ে রাশিয়ার নিরাপত্তাব্যবস্থা তৈরি করা।

এটি ছিল মিখাইল গর্বাচেভের কৌশল। তিনি পশ্চিমকে ইউরোপে স্বাগত জানিয়েছিলেন। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি, সাবকে জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মের্কেল ও ভ্লাদিমির পুতিন।  

শেয়ার করুন